খানিকটা বিরতির আবারও তীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। এতে জনজীবনে অস্বস্তি নেমে এসেছে। গরমে হাঁসফাঁস করছে মানুষ।
শুক্রবার (২৪ মে) বিকেলে জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস এতথ্য নিশ্চিত করেছে।
খানিকটা বিরতির আবারও তীব্র তাপপ্রবাহ শুরু হয়েছে চুয়াডাঙ্গায়। এতে জনজীবনে অস্বস্তি নেমে এসেছে। গরমে হাঁসফাঁস করছে মানুষ।
শুক্রবার (২৪ মে) বিকেলে জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এসময় বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ৪২ শতাংশ। চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস এতথ্য নিশ্চিত করেছে।
ব্যাটারিচালিত পাখিভ্যান চালক শুকুর আলী বলেন, ‘এমনিতেই ছুটির দিন। তারপর আবার বিরাট গরম, তাই বাড়ি থেকে বের হইনি। সন্ধ্যায় বেরোনোর ইচ্ছা আছে। কারণ এই গরমে রোদে যাত্রী মিলবে না।’
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ দিন চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ৩৩-৩৮ ডিগ্রির মধ্যে ওঠানামা করছিল। সবশেষ চলতি মাসের ৫ তারিখে ৪০ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়।
চুয়াডাঙ্গা প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের জ্যেষ্ঠ পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান জানান, গত ৬ থেকে ২৩ মে পর্যন্ত ৩৩ থেকে ৩৯ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে ওঠানামা করছিল তাপমাত্রা। সবশেষ আজ বিকেল ৩টায় জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
তিনি আরও জানান, বাতাসে জলীয় বাষ্পর পরিমাণ বেশি থাকায় ভ্যাপসা গরমে জনজীবনে অস্বস্তি লাগছে।
চলতি গ্রীষ্ম মৌসুমের শুরু থেকে বেশিরভাগ দিনই দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড হয়ে আসছে চুয়াডাঙ্গায়। গত ৩০ এপ্রিল জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪৩ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা চলতি মৌসুমের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ও চুয়াডাঙ্গার ৩৪ বছরের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।